টোকেন নিতে গিয়ে লাঠিপেটার শিকার সৌদি প্রবাসীরা। বিস্তারিত

 

চাকরি বাঁচানোর জন্য যে কোনো প্রকারেই হোক টিকেট প্রয়োজন তার জন্য নতুন নিয়মের কারণে প্রথমে দরকার টোকেন কিন্তু সেই টোকেন যখন সোনার হরিণ কিভাবে পাবেন সবাই, ব্যর্থ চেষ্টা করেও সবাই হতাশ।

এসব প্রবাসীদের কে বারবার আশার দিয়ে আসছিলেন বাংলাদেশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী কিন্তু কোনো বারি তাদের আশ্বাস কার্যকর আসেনি।

আজ রবিবার সকল প্রবাসীদের যখন সীমা অতিক্রম করে যায় তখন সকল প্রবাসীরা একত্রিত হয়ে ফটক ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করেন টিকেট পর্তাসি সকল প্রবাসীরা।

থম থম পরিস্থিতি সামাল দিতে লাঠিচার্জ করে পুলিশ এ সময়ে সেখানে থাকা আহত হন বেশ কয়েকজন সৌদি আরব প্রবাসী।

তবে সেখানে গিয়ে কয়েকজন প্রবাসীদের মুখে কিছু কথা জানানো হয় এবং সকল প্রবাসী সেখানে অবস্থান করছেন তাদের থেকে কয়েকজন প্রবাসীর সাথে কথা বলে জানা যায় যে।

তাদের ভিশার মেয়াদ প্রায় শেষ অবস্থায় রয়েছে যদিও সৌদি সরকার পরে 24 দিন মেয়াদ বাড়ানোর কারণে কয়েক জন প্রবাসী মেয়াদ আর কিছুদিন বাড়লো। কিন্তু এই সময়ে তারা সৌদিতে প্রবেশ করতে না পারলে পরে সম্যসাতে পরবে।

সেখানে থাকা পুলিশ সবাইকে বলতেছি লাইনে দাঁড়ানোর জন্য কিন্তু কোন তত্ত্বকথা তাদেরকে দেখানো যাচ্ছে না যেটা প্রবাসীদের জন্য দেখানোর কথা সেগুলো তারা দেখা যাচ্ছে না উল্টো প্রবাসীদের গায়ে হাত তুলতেছে।

রবিবার ৪ অক্টোবর ১৫০০ টোকেন দেওয়ার কথা ছিল এবং সেইসাথে 100 টিকেট দেওয়ার কথা ছিল সৌদি প্রবাসীদের কিন্তু এরকম অবস্থানের কারণে আর সেটি দেওয়া হয়নি সেটি দেওয়া হবে কি হবে না এখনো কোনো নিশ্চয়তা দেয়া যাচ্ছে না।

সে সময়ে যখন সবাই এক পুলিশের সাথে ধাক্কাধাক্কি করতে থাকেন সেখানে থাকা যে সকল নারী শ্রমিকরা রয়েছে সৌদি আরব যাওয়ার উদ্দেশ্যে তারা বেশিরভাগ ক্ষতির মুখে পড়েন।

এবং একপর্যায়ে সেখানে সকল ধরনের কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয় দেওয়া হয়, দেয়া হচ্ছেনা টিকেট এবং দেওয়া হচ্ছে না নতুন করে টোকেন।

এক নারী বক্তব্যগুলি কাছ থেকে জানা গিয়েছে যে তিনি বলেছেন তিনি যখন টোকেনের জন্য এখানে আসেন তখন কিছু কর্মকর্তা তাকে একবার এখানে যেতে বলেন এবং আরেকবার ওখানে যেতে বলেন কিন্তু কোন ফল পাচ্ছেন না এক প্রকারে হতাশ হয়ে দিন পার করছেন।

তবে দুপুরে এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় আজকে ১৫০০ টোকেন দিবে নতুন করে কিন্তু এখন পর্যন্ত সেটি দেখা যাচ্ছে না তাই অনেক প্রবাসীরা এখনো সেখানে ভিড় করেছেন থমথমে অবস্থা বিরাজ করতেছে পুলিশ সেখানে অবস্থান করতেছে।

তবে পুলিশ থেকে বলা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে তে যে জাদের ভিসার মেয়াদ আগে শেষ হবে তারা আগে টোকেন পাবে এবং জাদের ভিসার মেয়াদ শেষ হবে তারা পরের দাপে টোকন পাবে।

অন্যদিকে যে সকল প্রবাসী ভাইদের মতিঝিলে অবস্থান করছেন তাদেরকে একের পর এক এই আশ্বাস দেয়া হচ্ছে কিন্তু এরপরেও কোন প্রবাসীদের সেখানে আর মানতে পারছেন না কারণ সবারই ভিসার মেয়াদ শেষ এবং কয়েকজন প্রবাসী কাছ থেকে জানা গিয়েছে যে 24 দিন মেয়াদ বাড়ার কারণে কিছু কিছু কোম্পানি প্রবাসীদের মেয়াদ বাড়িয়েছে কিন্তু কফিলের সাথে কথা বলার পর জানা গিয়েছে যে অতি দ্রুত যদি সৌদি আরবে প্রবেশ করতে না পারো তাহলে আমরা ভিসা ক্যানসেল করে দেবো এরকম অবস্থায় প্রবাসীদের এখন দিশেহারা।

সকল সৌদি প্রবাসী এখন খুব মনে হয় তার জীবন যাপন কাটাচ্ছে কিভাবে তারা সৌদি আরবে যাবেন সেটা এখন সবার চিন্তা এবং একটা দিন তাদের সাথে এখন অতি গুরুত্বপূর্ণ তাই বাংলাদেশ সরকারের কাছে অনুরোধ তাদেরকে নিয়ন্ত্রণ করে শৃঙ্খলা অনুযায়ী সকলকে টোকন টিকিট দেওয়ার অনুরোধ করা যাচ্ছে।