নিউজ টি করেছেন কুয়েতে থাকা আমাদের এক প্রবাসী ভাই
আপনারা যারা নিউজটি পডবেন সবাইকে বলবো ভালো বাবে পড়ার এবং বুঝার জন্য।
আপনারা সবাই জানেন করোনার কাসে একহন সবাই অসোহাই হয়ে আছে বিশ্বের সব দেশ গুলোর সবারি একি অবস্থা কেয়ো কারোর ছেয়ে কম না, সব দেশে দিন দিন বাড়তেছে রুগির সংখ্যা।
করোনার জন্য প্রতিটা দেশে একহন বাংলাদেসি প্রবাসীরা সব সেয়ে বেসী বিপদে ফ্লাইট চালু না থাকার কারনে কোন দেশের প্রবাসী ভাইয়েরা একহন দেশে আসতে পারতেসেন না।
একহন প্রায় সব দেশ গুলোরতে ছলতেসে লকডাউন।
এই লকডাউন এর কারনে কেয়ো গরথেকে বের হাওয়াতো দূরের কথা কাজ কাম না থাকার কারনে গেয়ে পড়ে বাচা একহন অনেক কষ্টকর হয়ে গেছে।
এই অবস্থা কুয়েত সরকার কুতের সকল প্রবাসী সৌমিক দের জন্য আলাদা একটা নতুন নিম নিয়ে আসতে যাচ্চে।
দেশটি কুয়েত সরকারের পক্ষ হইতে দেশটির জন শক্তি এবং শ্রম প্রতি মন্ত্রী পক্ষ থেকে এক বিশেষ অনুষ্ঠানে এর মধ্যে তিনি এস বিষয় গুলো নিয়ে কিছু বিস্তারিত বলেন, মন্ত্রী বলেন কয়েতে থাকা যত প্রবাসী আছেন সবাই একহম মানবতার দিন কাটাচ্চে সবাই কষ্ট করে একহন দেশটিতে রয়েছে।
তারা কথা মাথায় রেখে একহন নতুন করে বাবার কারনে তাদের জন্য একহন ছালো করাহলো কিছু অফিস সেসব অফিস গুলোতে গিয়ে তারা তাদের নিজেদের কষ্টের কথা গুলো বলতে পারবেন সম্যসাতে থাকা সকল বিষয় বস্তু তারা তুলে দরতে পারবেন, সরকার তাদের কথা চিন্তা করে এগুলো করেছপন।
সবাই হয়তো জানেন বিশেষ করা যারা মধ্যেপ্রাচ্য দেশগুলোতে থাকেন তারা তাদের সবচাইতে জনপ্রিয় পত্রিকা হলো আরব টাইমস এ ব্যাপারে কিছু তথ্য তারা তাদের থেকে শেয়ার করেছেন এবং কুয়েতে অনেক প্রবাসী শ্রমিক রয়েছে যারা কিনা এখন খেয়ে পরে বাঁচতে পারতেছেন না অনেক জনেই আকামার মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছে লকডাউন এর কারণে আকামার মেয়াদ বাড়াতে পারতেছেন না।
কিছু কিছু জায়গায় অনেক জনের কাছে অনেক কোম্পানির কাছে অনেক টাকা বাকি পরে আছে কোন কোম্পানি কোন সময় দিতে সেনা সকল প্রবাসী ভাইরা কষ্টের মধ্যে দিন যাপন করতেন সে কাউকে বলতে না পারতেছি কিছু করবে এবং যে দেশে আসবে সে ব্যাপারে এখনো কোনো নিশ্চয়তা নাই
সৌমিক অভিজ্ঞতা থেকে বলা হয়েছে তাদের সরকারি কোনো কর্মকর্তা কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করতে পারেন যেগুলো নতুন করেছে সেই সকল অভিযোগ করবে তাদের নাম প্রকাশ করবে না তাদের নাম সম্পন্ন সম্পন্ন অফিস থেকে এবং দোষীদের বিরুদ্ধে লডে যাবেন এবং দোষীদের শাস্তিতে নিয়ে আসবেন।
দেশটিতে অনেক দিন দরে শ্রমিক আর মালিক এদের মধ্যে তফাৎ থাকায় মালিক সমিতির উদ্যোগে আসছেন এবং লকডাউন এর কারণে সেটি আদৌ গুরুত্ব হয়েছিল।
আগে যে সকল প্রবাসীদের বেতন না পেলেও অন্তত ক্ষেপেছেন বর্তমানে কোন কোম্পানিতে কাজ করেও যারা টাকা পয়সা পাচ্ছেনা তাদের জীবনযাপন করতে খুবি কষ্ট হয়ে যাচ্চে বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক রয়েছেন সবারই একই সমস্যা মধ্যে আছে, তবে সব মলিক এক না কিছু মালিকের কারনে এসব সৃষ্টি হয়েছে একহন এমনটাই বলতেছেন কুয়েতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
মন্ত্রী এ ব্যাপারে আরও বলেন কুয়েতে অনেক মালিক রয়েছে যারা কিনা প্রবাসী শ্রমিক অন্য দেশ থেকে এসে কুয়েত সরকারের আন্ডারে কোম্পানিতে কাজ করতেছেন কিছু কিছু কোম্পানি তাদের শ্রমিকদেরকে অগ্রিম বেতন দিয়ে থাকেন সুযোগ-সুবিধা সকল ধরনের শুকতারা দিয়ে থাকেন তবে সব কোম্পানিই এক না।
কিছু কিছু কোম্পানি থাকে এবং রয়েছে যারা কিনা শ্রমিকদের ন্যায্য মূল্য পরিশোধ করে না তবে তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য একহন নতুন আইন।
তাই সবাইকে বলা হচ্ছে অফিস গিলোতে গিয়ে অভিযোগ করার জন্য।