চলিতে আগস্ট মাসেই এমিরেটস সর্বমোোট ৭০ টি যাত্রীবাহী ফ্লাইট কোম্পানির পক্ষ থেকে পরিচালনা করা হবেেে এবং ইতিমধ্যে একই আগস্ট থেকে ভারতের সবচাইতে বড় বাজার ফিলিপাইনে দ্বিতীয় গন্তব্য যাত্রীবাহী ফ্লাইট চলাচল শুরু হয়ে গেছে।
আগামী 5 ই আগস্ট হতে সবচাইতে বড় বাজার কুয়েত সিটি এবং 16 আগস্ট থেকে শুরু হতে যাচ্ছে পর্তুগালের লিস্ট ব্যান্ডের কয়েকটি আন্তর্জাতিক প্রাইড অপরদিকে পর্তুগালের সপ্তাহে ৭ দিন এবং ৭ দিন এসব সাইটগুলো পরিচালনা করবেন এবং 4 ই আগস্ট থেকে চালু হবে অসলোতে নিয়মিত ফ্লাইট এবং 21 থেকে সুইডেনে এসব ফ্লাইট নিয়মিত চালু হবে!
সারা বিশ্বে কোন ভাইয়া ছড়িয়ে পড়ার পর এ্যামিরেটরস এয়ারলাইন্সের তাদের বাল 50% পূর্ণ করতে যাচ্ছেন এ মাসে।
বর্তমান পরিস্থিতিতে বিমানের যাত্রীদের দুবাইয়ের মাধ্যমে দুবাই হয়ে ট্রানজিট যাত্রী হিসেবে ইউরোপ আমেরিকা মধ্যপ্রাচ্য ও এশিয়া অঞ্চলগুলোতে আসা-যাওয়া করে থাকেন।
৭৭৭-৩০০ বোয়িং ইউরো জাহাজের মাধ্যমে প্রায় সপ্তাহের ঘটে ৬ টি ফ্লাইট সঠিক পরিচালনা করে আসছেন। এর ফলে দক্ষিণ-পূর্ব এবং পূর্ব এশিয়া এমনিতে টপসের গন্তব্যে সংখ্যা দাঁড়িয়েছে প্রায় 13 টি ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সিটিতে প্রতিনিয়ত ফ্লাইট সবসময় ওঠানামা করছেন কোম্পানি সবচেয়ে বড় একটি বিষয় হলো সারাবিশ্বে কোম্পানিতে একটা বিশ্বাস অর্জন করেছেন সেটি কিন্তু বাস্তবে হয়ে যাচ্ছেন।
তবে এদের মধ্যে ওয়ার্ল্ড ট্র্যাভেল এবং ট্যুরিজম কাউন্সিল কৃতপক্ষের ঘোষিত অনুযায়ী প্রথম কয়েকটি সেল ট্রাভেল নগরীদের মধ্যে সবচেয়ে অন্যতম হলো দুবাই।
এমিরেটাস এর কোম্পানি বিমানের যাত্রীদের তাদের প্রতি আরও আস্থা ফিরিয়ে আনতে নতুন নতুন আরো বেশ কয়েকটি ভিন্ন ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। বর্তমানে করোনার যে একটা প্রভাব পড়েছে সারা বিশ্বে, যদি কোন যাত্রী এমিরেটাস এবং অন করার সময় তাদের বিতরণ আক্রান্ত হয় বা সনাক্ত হয় তবে ওই যাত্রীর সকল চিকিৎসার খরচ বহন করবেন এমিরেটস, এবং যাত্রী যতদিন পর্যন্ত আসলিশনা থাকবে ততদিন পর্যন্ত যাএীর সকল খরস বহন করে এমিরেটস বিমান এয়ার লাইনস..।
এবং এটি ছাড়াও যাএী এবং এমপিদের নিরাপত্তার জন্য সকল ধরনের ভ্রমণের প্রতি ধাপে ধাপে সবসময় স্বাস্থ্যব্যবস্থা ও আগের থেকে বাড়ানো হবে এবং সব সময় যাত্রীকে বিনামূল্যে তাদের কোম্পানির পক্ষ থেকে মাছ ক্লাব স্যানিটাইজার ও হ্যান্ডওয়াশ প্রদান করা হবে এবং একটি তারা তাদের পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত চলমান রাখবেন কোম্পানি থেকে সকল সুযোগ-সুবিধা না পাওয়া গেলে কোম্পানির সাথে আবে হটলাইনে নাম্বারে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা গেল
এ্যামিরেটরস বর্তমানে বাংলাদেশেও সাপ্তাহিক 6 টি ফ্লাইট পরিচালনা করে আসছেন বর্তমানে কোন ভাইরাসের কারণে যদিও ফ্ল্যাটগুলো এখন নিষিদ্ধ হয়েছেন। তবে বাংলাদেশের সাথে এমিরেটসের বাংলাদেশ বিভাগের কর্মকর্তার সাথে কথা বলে জানা গিয়েছে অতি তাড়াতাড়ি সীমিত আকারে হলেও বাংলাদেশে কয়েকটি ফ্লাইট চালু করবেন।