আসসালামু আলাইকুম সবাই কেমন আছেন সবাইকে স্বাগতম নিউজটি পড়তে আসার জন্য।
করোনা ভাইরাসের আসার আগে সৌদি আরব থেকে প্রায় অনেক প্রবাসী ভাই এবং বোনেরা ছুটিতে এসেছিলেন বাংলাদেশের।
কারওয়ানবাজারে সৌদি আরব প্রবাসী ভাইয়েরা রাস্তা অবরোধ করে রেখেছেন এবং সৌদিয়া এয়ারলাইন্স এর সামনে প্রবাসী ভাইরা ভিড় করতেছেন বিমানের টিকেটের জন্য।
সকল প্রবাসীরা এক হয়ে বিক্ষোভ করতেছেন টিকিটের জন্য। অবরোধ করা হয়েছে গাড়ি চলাচল এক পাসে বন্ধ রয়েছে।
করোনা ভাইরাস যখন পুরো বিশ্বের ছড়িয়ে পড়ে তখন থেকে আন্তর্জাতিকভাবে সকল দেশের সাথে সকল দেশেই সর্ব রকমের আকাশ পথে বিমানের ফ্লাইট চলাচল বন্ধ করে দেয়।
তাদের ব্যতিক্রম সৌদি আরব করে নিন সৌদি আরব সকল দেশের সাথে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল বন্ধ করে দেন এবং কোন প্রবাসী ভাই আজ সৌদি আরবে যেতে পারেন নাই।
সৌদি আরব সরকার কয়েক দফা আকামা এবং ছুটির মেয়াদ বাড়িয়েছে যার ফলে এখনো অনেক প্রবাসী পায় স্বপ্ন বুনতে সেন সৌদি আরবে যাওয়ার।
তবে বিশেষ ফ্লাইটে মাধ্যমে যে সকল প্রবাসী ভাই ও বোনেরা সৌদি আরবে আটকা পড়েছিলেন বা দেশে আসতে ইচ্ছুক ছিলেন তাদেরকে বিশেষ সাইটের মাধ্যমে সৌদি আরব থেকে বাংলাদেশে আনা হয়েছে কিন্তু কোন প্রবাসী ভাই বোনদেরকে বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে এখন পর্যন্ত নেয়া হয়নি।
অনেক বার অনেক ধরনের ফ্লাইট চালু হবার ঘোষণা আসার পর আবার সেটি বাতিল হয়ে যায় গত 13 সেপ্টেম্বর একটি নিউজ আসছিলো যে পনেরোই সেপ্টেম্বর থেকে সৌদি আরবের সাথে আমি সেই পথে সকল দেশের সাথে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট শুরু করতে যাচ্ছে এবং সেখানে বাংলাদেশের নামকরা উল্লেখ করে দিয়েছিলেন।
সকল কিছু ঠিক থাকলে 23 তারিখ থেকে পুরোদমে বাংলাদেশের সাথে সৌদি আরবের আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালু হবার কথা ছিল এবং বাংলাদেশ থেকে প্রবাসী শ্রমিকদের নেওয়ার কথা ছিল কিন্তু এর মাঝে বাংলাদেশ বেবিচক সকল কিছু বন্ধ করে দেন যার ফলে এখন পর্যন্ত কোন প্রবাসী ভাই সৌদি আরবে যেতে পারেন নাই উল্টো যেতে পারবেন কিনা সেই সংক্যা নিয়ে এখন দিন পার করছেন।
বাংলাদেশ বেবিচক এর দাবি সৌদি আরব সৌদি এয়ারলাইন্স এর মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে যাত্রী নেবেন কিন্তু বাংলাদেশের কোন এয়ারলাইন্সে কোম্পানিকে তাঁরা অনুমতি দিতে চাচ্ছেন না যার ফলে তারা চুরির সাথে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট স্থক্ষতি করে দিয়েছে।
বেবিচকের এমন সিদ্ধান্তের কারণে যার ফলে প্রবাসী সৌদি আরবের সকল শ্রমিকরা বিপদে পড়তে যাচ্ছে এতে করে বাংলাদেশেরই ক্ষতি হবে কিন্তু বেবিচক এমন করার কারণে সকল প্রবাসী এখন হতাশ।
যেহেতু একটা আশার আলো ছিল সৌদি আরবে যেতে পারবেন প্রবাসীদের কিন্তু সেই আশা ও বেবিচক বন্ধ করে দিয়েছে ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে সকল প্রবাসী ভাইদের আকামার মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে।
যদি সৌদি আরব সরকার নতুন করে না বাড়ায় তাহলে কোন প্রবাসী শ্রমিক ভাই-বোনেরা আল যেতে পারবেন না সৌদি আরবের বিদায় নিতে হবে প্রবাসীদের এমনটাই বলেছেন।