করোনাভাইরাস আক্রান্ত কোন উদ্দেশ্যে কোন দেশ কম না এক দেশের সাথে পাল্লা দিয়ে এক দেশে দিন দিন বেড়ে চলেছে
এই স্বপ্ন মনে এই সংক্রমণ বা তার একটাই কারণ যে চলাফেরা করার সময় কাগজ কাগজে-কলমে বলা যায় যে কারো সাথে কারো কোন ধরনের আতংক না থাকার কারণেই এই সংক্রমণ দিন দিন বেড়ে চলেছে প্রতিটি দেশে।
সৌদি আরবের ও এর আক্রান্ত সংখ্যা কম হচ্ছে না দিন দিন বেড়ে চলেছে আজ মরলে কাল থেকে আবার বেড়ে যাচ্ছে তবে এর মধ্যে সৌদি আরবে যে আক্রান্ত হয়েছেন সৌদি নাগরিক যারা ছুটিতে থাকা অন্য দেশের নাগরিকদের ভিতরে সবচাইতে তুলনামূলক বেশি বাংলাদেশি আক্রান্ত হয়েছেন এবং বাংলাদেশের মৃত্যুবরণ করেছেন বেশি।
তবে সেখানে সৌদি আরবে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার এ বিষয়ে একটি তথ্য দিয়ে বলেছেন যে অন্য দেশের তুলনায় যদিও সৌদিতে বাংলাদেশি দেয় বেশি আক্রান্ত হয়েছেন তবে এই বিষয়ে একটি জন্য তেমন একটা অস্বাভাবিক নাফ নদীতে এবং এটি আশঙ্কাজনক কারো কাছে সেভাবে মনে করা হচ্ছে না।
সেখানকার সরকারি একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে রিসার্চ সেন্টারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে ছবিতে এ পর্যন্ত আক্রান্তদের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে এখন পর্যন্ত ৯১ হাজার এর কিছু বেশি।
আজ সৌদি আরবের নিজেদের সকল তথ্য অনুযায়ী সরকারিভাবে তারা বলেছেন তাদের দেশে এখন পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে বাংলাদেশি ধাকা বাংলাদেশের প্রায় ১০,০০০ এর বেশী কিছু প্রবাসী শ্রমিক এবং এটি বাংলাদেশের হাইকমিশনার নিশ্চিত করেছেন।
কেন বাংলাদেশিরা সৌদি আরব এত আক্রান্ত হয়েছেন এই বিষয়ে জানতে চাইলে হাইকমিশনার যে উত্তরটি সবাইকে দেন তার কিছুই যখন আমরা দিছে আপনাদের মাঝে তুলে ধরতেছি সবাই নিশ্চয়ই ভালো করে কয়েকবার করে নিবেন এবং বুঝার চেষ্টা করবেন আমরা সবসময় চেষ্টা করি প্রবাসীদের জন্য ভালো কিছুর নিউজ তৈরি করার জন্য এবং সেটি আমরা আপনাদের মাঝে শেয়ার করে থাকি এর মাঝে যদি কোন ভুল ত্রুটি হয় তাহলে সেটি ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন চলুন এখন বিস্তারিত কিছু তথ্য জেনে নিন।
এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেছিলেন বাংলাদেশের হাইকমিশনার পড়ে যেত বাংলাদেশি আক্রান্ত হচ্ছেন তৎকালীন সময়ে হাইকমিশনার এক প্রশ্নের জবাবে বলেন দেখুন অন্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশিরা সৌদি আরবে বেশি বসবাস করে আসছেন এবং দেখা যায় যে অন্য দেশে যখন একসাথে থাকেন সেখানে একটি রুমের অল্প কিছু সংখ্যক মানুষ থাকেন দেখা যায় সেখানে সর্বোচ্চ চারজন থাকেন একটি রুমের ভিতর।
আর আপনি বাংলাদেশের শ্রমিকদের দিকে নজর দিলে দেখতে পারবেন বা অন্যদের থেকে কিছু বিস্তারিত জানালে হবে কিছুই বুঝতে পারবেন যে বাংলাদেশী শ্রমিকরা সৌদিতে যখন রুমে থাকে তখন তারা সেখানে চাহিদা অনুযায়ী একটি রুমে যে দল ক্ষমতায় রয়েছে তার তুলনায় অনেক বেশি থাকে দেখা যায় যে কোন রুমে যদি আপনি ৫-৬ জন রাখতে পারবেন সেই রুমের বাংলাদেশের ইরাকের পায় একসাথে ১৫ থেকে ২০ জন যার কারণে বাংলাদেশিরা সেখানে আক্রান্ত হয়েছেন এবং সেটি অসহায়দের কিছুই নেই কারণ একের সাথে অন্যের দ্রুত তেমন একটা থাকেনা।
তাই আগে নিযেদের কে সুরুখো করতে হবে তাহলে এর সংক্রান্ত হওয়া আনেক টাই কমে যাবে।